কিভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি কনটেন্ট লিখবেন?

কথায় আছে ‘কন্টেন্ট ইজ কিং’ কথাটা কিন্তু কন্টেন্ট এর প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করে। ধরুন আপনার একটা ওয়েবসাইট আছে এবং তা খুব ভালো ভাবেই কাস্টমাইজড করলেন। কিন্তু যদি কন্টেন্ট না দেন তাইলে ওয়েবসাইটটার কোন মূল্য নেই। গুগল আপনাকে চিনবে এই কন্টেন্টের মাধ্যমে । গুগলের এলগরিদম এমনই!!!    

ধাপ-০১

ভূমিকা: ১/২/৩ প্যারাগ্রাফে হতে পারে।প্রতিটা প্যারাগ্রাফে তিন/চার লাইন। সব মিলিয়ে সূচনাটা রাখতে চেষ্টা করুণ ১০০ বা ২০০ শব্দের মধ্যে। আপনার মেইন কীওয়ার্ড প্রথম ১০০ ওয়ার্ড এর মধ্যে রাখুন।

ধাপ-০২

সাব-হেডিং: পুরা কনটেন্ট এ সাব-হেডিং  ব্যবহার করবেন h১; h২ ও h৩।  h১ এ টাইটেল ও h২ ও h৩ তে সাব-হেডিং ব্যবহার করবেন।     

ধাপ-০৩

শর্ট প্যারাগ্রাফ: কনটেন্ট শর্ট প্যারাগ্রাফ এ লিখবেন। ২/৪ লাইনের এক একটা অনুচ্ছেদ করবেন যাতে ছোট ছোট অনুচ্ছেদ এবং বাক্য পড়তে সুবিধা হয় পাঠকের।

ধাপ-০৪

কনটেন্ট এ যত পারেন বুলেট পয়েন্ট/ লিস্ট ব্যবহার করেন।  

ধাপ-০৫

কনটেন্ট এ স্ট্যাটিসটিক্স/কোটেস ব্যবহার করবেন যতটা পারা যায়। 

ধাপ-০৬

আপনার কীওয়ার্ড দিয়ে গুগলে সার্চ করলে গুগল কিছু FAQ সাজেস্ট করে সেখান থেকে রিলেভেন্ট FAQ কনটেন্ট এ ব্যবহার করবেন।  

ধাপ- ০৭

এখানে আপনি ১০০ থেকে ৩০০ শব্দের মধ্যে ১ থেকে ৩ অনুচ্ছেদে আলোচনার প্রেক্ষিতে একটা উপসংহার দিতে পারেন।চেষ্টা করবেন এখানেও কীওয়ার্ড ব্যবহার করার একবার।

নোট: কম্পিটিটর এনালাইসিস করে কনটেন্ট ওয়ার্ড নিধারণ করবেন। ধরুন কম্পিটিটর এভারেজ ১০০০ ওয়ার্ড কনটেন্ট দিয়েছে আপনি ১২০০ দিবেন। ১০০০ শব্দে ১ বার সর্বোচ্চ ২ বার মেইন কীওয়ার্ড ব্যবহার করবেন। সাপোর্টিভ/LSI কীওয়ার্ড যত পারেন ব্যবহার করবেন।  ফীচার ইমেজ রিলেভেন্ট দিবেন। ইমেজ অল্ট-ট্যাগ অবশ্যই ব্যবহার করবেন।   

Yaqub Nipu
আপনার ইমেইলে বাংলায় ইন্টারনেট মার্কেটিং এবং এসইও রিলেটেড লেটেস্ট খবর ও আপডেট পেতে চান? সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।

Leave a Comment

Share via
Copy link
Powered by Social Snap