গুগল সার্চ কনসোল পূর্বের নাম গুগল ওয়েবমাস্টার টুলস। এটি একটি ফ্রি প্লাটফ্রম। এই প্লাটফর্মের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন গুগল কিভাবে আপনার ওয়েবসাইট তা দেখে ও অপ্টিমাইজ করতে সহায়তা করে। আপনি আপনার ডোমেইন পারফরমেন্স দেখতে পারবেন , মোবাইল এ পারফরমেন্স কেমন তা দেখতে পারবেন, ইম্প্রেশন, ট্রাফিক, ব্যাকলিংক, পাচ্ছে তাও দেখতে পারবেন।
চলুন শুরু করা যাক কি ভাবে আপনার ওয়েবসাইট সার্চ কনসোল এ সেটআপ করবেন।
- 1 কিভাবে আপনার ওয়েবসাইট গুগল সার্চ কনসোল এ অ্যাড করবেন
- 2 গুগল সার্চ কনসোল ভেরিফিকেশন মেথডস
- 3 আপনার ওয়েবসাইট এ কেন সাইটম্যাপ প্রয়োজন
-
4
কিভাবে গুগল সার্চ কনসোল ব্যবহার করবেন
- 4.1 ১) হাই-ট্রাফিক পেজ সনাক্ত করুন
- 4.2 ২) হাই- CTR কোয়ারি সনাক্ত করুন
- 4.3 ৩) গড় CTR বের করুন
- 4.4 ৪) CTR ওভার টাইম পর্যবেক্ষণ করুন
- 4.5 ৫) ইম্প্রেশন পর্যবেক্ষণ করুন
- 4.6 ৬) গড় পসিশন পর্যবেক্ষণ করুন
- 4.7 ৭) সর্বোচ্চ রাঙ্কিং পেজ পর্যবেক্ষণ করুন
- 4.8 ৮) রাঙ্কিং বাড়া বা কমা পর্যবেক্ষণ করুন
- 4.9 ৯) সর্বোচ্চ ট্রাফিক কোয়ারি পর্যবেক্ষণ করুন
- 4.10 ১০) সাইট পারফরমেন্স চেক করুন (ডেস্কটপ/ল্যাপটপ/ট্যাব)
- 4.11 ১১) কত গুলা পেজ ইনডেক্স
- 4.12 ১২) কোন পেজ গুলা ইনডেক্স হচ্ছে না তা দেখবেন যেভাবে
- 4.13 ১৩) টোটাল ইনডেক্স পেজ ও এরর পর্যবেক্ষণ করুন
- 4.14 ১৪) মোবাইল উসাবিলিটি ইস্যু সনাক্ত করুন
- 4.15 ১৫) টোটাল ব্যাকলিংক চেক করুন
- 4.16 ১৬)কোন ইউআরএল এ ব্যাকলিংক কতটা পেলেন
- 4.17 ১৭) AMP এরর খুঁজে বের করুন এবং সমাধান করুন
- 4.18 ১৮) ইউআরএল ইন্সপেকশন টুল
কিভাবে আপনার ওয়েবসাইট গুগল সার্চ কনসোল এ অ্যাড করবেন
১) গুগল একাউন্ট এ সাইন ইন করেন। আপনার ওয়েবসাইটটা যদি বিসনেস ওয়েবসাইট হয় তবে জিমেইল একাউন্ট বিসনেস একাউন্ট যেন হয়।
২) গুগল ওয়েবমাস্টার টুলস এ যান বর্তমান নাম গুগল সার্চ কনসোল।
৩) অ্যাড প্রপার্টিতে ক্লিক করুন।
৪) পপ-আপভাবে ২ টা অপসন আসবে ডোমেইন প্রিফিক্স ও ইউআরএল প্রিফিক্স। আপনি ইউআরএল প্রিফিক্স সিলেক্ট করুন। সিলেক্ট করার পর কন্টিনিউতে ক্লিক করুন।
৫) ওয়েবসাইট ভেরিফিকেশন এর জন্য আপনাকে কয়েকটি মাধ্যম দেয়া হবে তার মধ্যে অপেক্ষাকৃত সহজ মাধ্যম হচ্ছে “HTML কোড” এই কোডটি আপনি কপি করে নিয়ে ওয়ার্ডপ্রেস ড্যাশবোর্ড এ পেস্ট করে সার্চ কনসোল এ এসে ভেরিফাই এ ক্লিক করুন।
৬) আগে ৪ তা ভার্সন https/http/www.https/non www.https ভেরিফাই করতে হতো কিন্তু এখন শুধু মাত্র যে ভার্সন আপনি দেখতে চান ঐ ভার্শনটি ভেরিফাই ও অ্যাড করবেন।
গুগল সার্চ কনসোল ভেরিফিকেশন মেথডস
HTML ফাইল আপলোড
১) আপলোড ভেরিফিকেশন HTML ফাইল আপনার ওয়েবমাস্টার এর নির্দিষ্ট স্থান এ কোড তা বসান।
২) ডোমেইন প্রোভাইডার : আপনার ডোমেইন রেজিস্টার (Godaddy / namecheap) যান এবং সরাসরি সাইট ভেরিফাই করুন গুগল সার্চ কনসোল থেকে অথবা DNS টেক্সট বা CNAME রেকর্ড থেকে।
৩) HTML ট্যাগ: অ্যাড করুন মেটা ট্যাগ <HEAD> সেকশন এ পেজ এর নির্দিষ্ট জায়গায় HTML কোড।
৪) গুগল এনালিটিক্স ট্র্যাকিং কোড : আপনার এনালিটিক্স ট্র্যাকিং কোডটি ওয়েবসাইট এ বসান।
৫) গুগল ট্যাগ ম্যানেজার স্নিপেট কোড : কোডটি কপি করে গুগল ট্যাগ ম্যানেজার এ অ্যাড করে দেন।
www নাকি non www :
সত্য না মিথ্যা ! www.example.com এবং example.com দুইটাই তো একই। উত্তরটি মিথ্যা। দুইটা ডোমেইন ২ রকম সার্ভার দেখায় যদিও তাদের ইউআরএল একই দেখতে কিন্তু টেকনিকাল কারণে ২ তা ভিন্নতা আছে। যদি আপনি www কে প্রেফার করেন তবে non-www দিয়ে সার্চ করলেও www তে রিডাইরেক্ট হবে। তাই প্রেফারেড করে দিতে হবে আপনার ডোমেইন।
আপনার ওয়েবসাইট এ কেন সাইটম্যাপ প্রয়োজন
সাইট ম্যাপ সার্চ রেজাল্টস এর জন্য প্রয়োজনীয় না। আপনার সাইট যদি গোছানো থাকে তাহলে গুগল ক্রলার স্বাভাবিকভাবে এমনি ক্রল করে নেয়।
কিন্তু ৪ তা কারণে সাইট ম্যাপ আপনার ওয়েবসাইট উন্নতি করতে পারে :
১) বড় সাইট হলে যেখানে অনেক পেজ আছে এমন হলে ক্রল করতে সাইট ম্যাপ প্রয়োজন।
২) নতুন সাইট হলে যেখানে কোনো ব্যাকলিংক নাই। যেটা ক্রলার এর আবিষ্কার করতে সময় লাগে।
৩) রিচ মিডিয়া কনটেন্ট / গুগল নিউস সাইট এর ক্ষেত্রে সাইটম্যাপ হলে ক্রলার এর জন্য সুবিধা হয় ক্রল করতে।
যেভাবে সাইট ম্যাপ সাবমিট করবেন
১) আপনি চাইলে ইয়স্ট বা রাঙ্ক মাথের মাধ্যমে সাইটম্যাপ জেনারেট করে সাবমিট করতে পারেন।
২) সার্চ কনসোল এ যেয়ে সাইটম্যাপ অপসন এ ক্লিক করে আপনি ম্যানুয়ালি সাইট ম্যাপ বসাতে পারেন;
https://example.com/sitemap_xml দিয়ে ভেলিডেট করবেন। successfully submitted লিখা উঠবে।
কিভাবে গুগল সার্চ কনসোল ব্যবহার করবেন
১) হাই-ট্রাফিক পেজ সনাক্ত করুন
২) হাই- CTR কোয়ারি সনাক্ত করুন
৩) গড় CTR বের করুন
৪) CTR ওভার টাইম পর্যবেক্ষণ করুন
৫) ইম্প্রেশন পর্যবেক্ষণ করুন
৬) গড় পসিশন পর্যবেক্ষণ করুন
৭) সর্বোচ্চ রাঙ্কিং পেজ পর্যবেক্ষণ করুন
৮) রাঙ্কিং বাড়া কমা পর্যবেক্ষণ করুন
৯) সর্বোচ্চ ট্রাফিক কোয়ারি পর্যবেক্ষণ করুন
১০) সাইট পারফরমেন্স চেক করুন (ডেস্কটপ/ল্যাপটপ)
১১) কত গুলা পেজ ইনডেক্স হয়েছে।
১২) কোন পেজ গুলা ইনডেক্স হচ্ছে না
১৩) টোটাল ইনডেক্স পেজ ও এরর পর্যবেক্ষণ করুন
১৪) মোবাইল উসাবিলিটি ইস্যু সনাক্ত করুন
১৫) টোটাল ব্যাকলিংক চেক করুন
১৬) কোন ইউআরএল এ ব্যাকলিংক কতটা পেলেন
১৭) AMP এরর খুঁজে বের করুন এবং সমাধান করুন। ১) হাই-ট্রাফিক পেজ সনাক্ত করুন
২) হাই- CTR কোয়ারি সনাক্ত করুন
৩) গড় CTR বের করুন
৪) CTR ওভার টাইম পর্যবেক্ষণ করুন
৫) ইম্প্রেশন পর্যবেক্ষণ করুন
৬) গড় পসিশন পর্যবেক্ষণ করুন
৭) সর্বোচ্চ রাঙ্কিং পেজ পর্যবেক্ষণ করুন
৮) রাঙ্কিং বাড়া কমা পর্যবেক্ষণ করুন
৯) সর্বোচ্চ ট্রাফিক কোয়ারি পর্যবেক্ষণ করুন
১০) সাইট পারফরমেন্স চেক করুন (ডেস্কটপ/ল্যাপটপ)
১১) কত গুলা পেজ ইনডেক্স হয়েছে।
১২) কোন পেজ গুলা ইনডেক্স হচ্ছে না
১৩) টোটাল ইনডেক্স পেজ ও এরর পর্যবেক্ষণ করুন
১৪) মোবাইল উসাবিলিটি ইস্যু সনাক্ত করুন
১৫) টোটাল ব্যাকলিংক চেক করুন
১৬) কোন ইউআরএল এ ব্যাকলিংক কতটা পেলেন
১৭) AMP এরর খুঁজে বের করুন এবং সমাধান করুন।
১৮) ইউআরএল ইন্সপেকশন টুল
চলুন বিস্তারিত জানা যাক;
১) হাই-ট্রাফিক পেজ সনাক্ত করুন

হাই-ট্রাফিক পেজ সনাক্ত করার জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা নিচে দেয়া হলো ;
-সার্চ রেজাল্টস এ ক্লিক করুন
-“পেজ” ট্যাব এ ক্লিক করুন (কোয়ারির পাশেই পাবেন)
-ডাটা রেঞ্জ পরিবর্তন করুন (শেষ ১২ মাসের)
-টোটাল ক্লিক সিলেক্ট করুন
তারপর নিচের দিকে কোয়ারির পাশে পেজ এ ক্লিক করে হাই-ট্রাফিক পেজ গুলা দেখতে পারবেন।
২) হাই- CTR কোয়ারি সনাক্ত করুন

-সার্চ রেজাল্টস এ ক্লিক করুন
-“পেজ” ট্যাব এ ক্লিক করুন (কোয়ারির পাশেই পাবেন)
-ডাটা রেঞ্জ পরিবর্তন করুন (শেষ ১২ মাসের)
-“গড় CTR” সিলেক্ট করেছেন নিশ্চিত করুন।
তারপর আপনি CTR অপশনে যেয়ে সর্বোচ্চ থেকে সর্বনিম্ম সিলেক্ট করুন।
৩) গড় CTR বের করুন

-সার্চ রেজাল্টস এ ক্লিক করুন
-ডেট এ ক্লিক করে সময়টা ঠিক করে নিন।
তারপর আপনার কাক্ষিত গড় CTR দেখুন।
৪) CTR ওভার টাইম পর্যবেক্ষণ করুন
আমি রেকমেন্ড করবো CTR ওভার টাইম পর্যবেক্ষণ করতে কারণ আপনার CTR যদি কমে যায় তবে ইম্প্রেশন আপ হবে এবং আপনি আরো কীওয়ার্ড রাঙ্ক পাবেন কিন্তু আপনার গড় CTR কমবে। আবার আপনার CTR বাড়ে কিন্তু ইম্প্রেশন কমে যায় তাহলে আপনি কীওয়ার্ড কমে যাচ্ছে বা লস্ট হচ্ছে। যদি CTR ও ইম্প্রেশন বেড়ে যায় তবে বুঝতে হবে আপনার ওয়েবসাইট সঠিক পথে এগুচ্ছে।
৫) ইম্প্রেশন পর্যবেক্ষণ করুন

আপনি যত কনটেন্ট দিবেন ও পেজ ও পোস্ট অপ্টিমাইজ করবেন ইম্প্রেশন তত বাড়বে।
৬) গড় পসিশন পর্যবেক্ষণ করুন

সবাই চায় তার ওয়েবসাইট এর এভারেজ পসিশন বাড়ুক। আপনার পেজ/পোস্ট যত বেশি রাঙ্ক করবে আপনার ওয়েবসাইট রাঙ্ক তত এগুবে।
৭) সর্বোচ্চ রাঙ্কিং পেজ পর্যবেক্ষণ করুন

-সার্চ রেজাল্টস এ ক্লিক করুন
-“পেজ” ট্যাব এ ক্লিক করুন (কোয়ারির পাশেই পাবেন)
-ডাটা রেঞ্জ পরিবর্তন করুন (শেষ ১২ মাসের)
-নিশ্চিত করুন গড় পসিশন সিলেক্ট করেছেন।
নিচে তাকালেই পসিশনের পাশে সর্বোচ্চ রাঙ্ক পেজ পাবেন। ঠিক একই ভাবে সর্বনিম্ম পেজ দেখতে পারবেন।
৮) রাঙ্কিং বাড়া বা কমা পর্যবেক্ষণ করুন

-সার্চ রেজাল্টস এ ক্লিক করুন
-কোয়ারি তে ক্লিক করুন
-ডেট রেঞ্জ এ ক্লিক করুন compare সিলেক্ট করুন।
যেকোনো সময়কাল নির্ধারণ করে দিন তারপর apply ক্লিক করুন।
৯) সর্বোচ্চ ট্রাফিক কোয়ারি পর্যবেক্ষণ করুন

-সার্চ রেজাল্টস এ ক্লিক করুন
-কোয়ারি তে ক্লিক করুন
-ডেট রেঞ্জ এ ক্লিক করে যেকোনো সময়কাল নির্ধারণ করুন।
একটু নিচে স্ক্রল করলে sort করতে পারবেন সর্বোচ্চ থেকে সর্বনিম্ম ট্রাফিক।
১০) সাইট পারফরমেন্স চেক করুন (ডেস্কটপ/ল্যাপটপ/ট্যাব)

-সার্চ রেজাল্টস এ ক্লিক করুন
-ডিভাইস ট্যাব এ যান
-নিশ্চিত করুন টোটাল ক্লিক টোটাল ইম্প্রেশন গড় CTR গড় পসিশন সিলেক্ট করা আছে। মোবাইল/ ডেস্কটপ/ট্যাব এর পারফরমেন্স তুলনা করুন।
১১) কত গুলা পেজ ইনডেক্স

-“ওভারভিউতে” ক্লিক করুন
-“ইনডেক্স কভারেজ” সামারিতে যান
-“ভ্যালিড পেজ” কাউন্ট এ যান।
১২) কোন পেজ গুলা ইনডেক্স হচ্ছে না তা দেখবেন যেভাবে

-“ওভারভিউ” থেকে –> “ইনডেক্স কভারেজ”
-স্ক্রল করে ডিটেইল বাক্স এ যান এবং দেখুন কোন এরর আছে।
-ডাবল ক্লিক করেন এরর বক্সে এবং ক্ষতিগ্রস্ত ইউআরএল গুলা চেক করুন।
১৩) টোটাল ইনডেক্স পেজ ও এরর পর্যবেক্ষণ করুন

-ওভারভিউ” থেকে –> “ইনডেক্স কভারেজ” এ যান
-নিশ্চিত করুন “Error”, “Valid with warnings”, “Valid”, এবং “Excluded” সব গুলা সিলেক্ট করুন।
-valid গুলা সব গুলাই ইনডেক্স সাথে valid with warning সহ কিন্তু “এরর “ও -“এক্সক্লুড” গুলা আপনি চেক করে দেখতে পারেন কি কি কারণে পেজ বা পোস্ট সমস্যা হচ্ছে।
১৪) মোবাইল উসাবিলিটি ইস্যু সনাক্ত করুন

-মোবাইল উসাবিলিটিতে ক্লিক করুন।
-এরর সিলেক্ট করুন
-ডিটেইল বক্সে এ যান এবং চেক করুন কোন এরর গুলা মোবাইল উসাবিলিটি সমস্যা সৃষ্টি করছে।
-এরর এ ডাবল ক্লিক করুন এবং ক্ষতিগ্রস্ত ইউআরএল গুলা চেক করুন।
১৫) টোটাল ব্যাকলিংক চেক করুন

-লিংক এ ক্লিক করুন
-টপ লিংকড পেজ রিপোর্ট এ যান
-“টোটাল এক্সটার্নাল লিংক” বাক্স এ যান। আপনি টোটাল লিংক দেখতে পারেন।
১৬)কোন ইউআরএল এ ব্যাকলিংক কতটা পেলেন
-লিংক এ ক্লিক করুন
-টপ লিংকড পেজ রিপোর্ট এ যান
-আপনার টার্গেট পেজ সিলেক্ট করুন এবং কোন কোন ওয়েবসাইট থেকে লিংক পেয়েছেন তা দেখুন।
১৭) AMP এরর খুঁজে বের করুন এবং সমাধান করুন

–AMP তে ক্লিক করুন।
-নিশ্চিত করুন এরর সিলেক্ট করা আছে।
-নিচে স্ক্রল করুন ও ডিটেলস বাক্স চেক করুন।
এরর এ ক্লিক করে ক্ষতিগ্রস্ত ইউআরএল চেক করুন ও সমস্যা গুলা সমাধান করুন সাথে “Valid with warnings” এ ক্লিক করে সমস্যা গুলা সমাধান করুন।
১৮) ইউআরএল ইন্সপেকশন টুল

আপনার ওয়েবসাইট এর পেজ বা পোস্ট ইনডেক্স আছে কি বা ইনডেক্স করতে পারছেন না তখন আপনি এই ইউআরএল ইন্সপেকশনটি ব্যবহার করতে পারেন।
আপনি যদি কোনো পেজ বা পোস্ট ইনডেক্স করতে চান তবে আপনার ইউআরএল তা ইউআরএল ইন্সপেক্ট টুলস এ দিবেন তারপর ভ্যালিডেট করলেই কয়েক সেকেন্ড এর মধ্যে আপনার ইউআরএল ইনডেক্স হয়ে যাবে।
- ২০২৪-এ এসইও ট্রেন্ড হিসেবে কি কি কাজ করবে ? - June 21, 2023
- ভাইরাল মার্কেটিং: ২০২৪ সালে নতুন সাফল্যের উপায়? - June 21, 2023
- ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR) এবং মার্কেটিং: প্রয়োজনীয়তা ও সুযোগ - June 21, 2023